GOOD NEWS!! অবশেষে ১০ সেকেন্ড পালস মেনে নিয়েছে অপারেটররা। ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর
অবশেষে মোবাইল ফোনের সব কলে ১০ সেকেন্ডের পালস মেনে নিয়েছে বেসরকারি পাঁচ মোবাইল ফোন অপারেটর। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে গ্রাহকদের এ সুবিধা দেবে তারা। এর আগে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা (বিটিআরসি)-র সিদ্ধান্ত মেনে ১৫ আগষ্ট থেকেই ১০ সেকেন্ডের পালস কার্যকর করেছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব অপারেটর টেলিটক।
গত কয়েক দিন ধরে চলা আলোচনার পর বেসরকারি পাঁচ মোবাইল ফোন অপারেটর সময় বাড়ানোর আবেদন করলে তা বিবেচনা করা হবে বলে জানায় বিটিআরসি। তার পরিপ্রেক্ষিতে তিন মাস সময় চেয়ে চিঠি দেয় সব অপারেটরা। কিন্তু বিটিআরসি সর্বোচ্চ এক মাস সময় বাড়াতে রাজি হয়েছে। আগের সিদ্ধান্ত অনুসারে ১৫ আগষ্ট থেকে তা বাড়িয়ে ১৫ সেপ্টেম্বর করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার কমিশন বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে আগামী বৃহস্পতিবার পাঁচ অপারেটরকে চিঠি দিয়ে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) জিয়া আহমেদ।
জিয়া আহমেদ বলেন, নানা সমস্যার কথা বলে অপারেটররা এ বিষয়ে তিন মাস সময় চায়। কিন্তু বিটিআরসির কমিশন মনে করে, এটা বাস্তবায়নের জন্য কোনোভাবেই তিন মাস সময় লাগতে পারে না। তাই তাদের ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, টেলিটক ইতিমধ্যে দশ সেকেন্ডের পালস কার্যকর করে ফেলেছে। তাদের যেহেতু কোনো সমস্যা হচ্ছে না তাহলে অন্যদের হবে কেন? এক সেকেন্ড কথা বলার পর মানুষের পুরো মিনিটের টাকা কেটে নেবে তা হবে না।
দশ সেকেন্ডের পালস কার্যকর হলে সরকারের আয় কমে যাওয়ার কথা বলেছে অপারেটররা। তবে বিটিআরসি বলছে, এতে সরকারের আয় কমার চেয়ে বরং আরো বাড়তে পারে। তবে দশ সেকেন্ডের পালস মেনে নেওয়ার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি কোনো অপারেটর। তারা কেবল বলছেন, বিটিআরসি’র সিদ্ধান্ত না মেনে কোন উপায় তাদের ছিল না।
এর আগে ২ আগষ্ট এক চিঠিতে সব অপারেটরকে ১৫ আগষ্টের মধ্যে ১০ সেকেন্ডের পালস চালুর নির্দেশ দেয় বিটিআরসি। তবে এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিটিআরসি’র সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকও করেছে অপারেটররা। সেখানে দশ সেকেন্ড পালসের বিকল্প প্যাকেজের প্রস্তাবও দেয় তারা। যা মেনে নেয়নি বিটিআরসি।
পাশপাশি, তারা এনবিআর-কেও একটি চিঠি লিখেছিল। সেই চিঠিতে বলা হয়েছিল, সরকারের আয় কমে যাবে, এবং এনবিআর যেন সেটা সমর্থন না করে। কিন্তু এনবিআর সেই চিঠিতে কোনও ইতিবাচক উৎসাহ দেখায়নি।
অবশেষে মোবাইল ফোনের সব কলে ১০ সেকেন্ডের পালস মেনে নিয়েছে বেসরকারি পাঁচ মোবাইল ফোন অপারেটর। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে গ্রাহকদের এ সুবিধা দেবে তারা। এর আগে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা (বিটিআরসি)-র সিদ্ধান্ত মেনে ১৫ আগষ্ট থেকেই ১০ সেকেন্ডের পালস কার্যকর করেছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব অপারেটর টেলিটক।
গত কয়েক দিন ধরে চলা আলোচনার পর বেসরকারি পাঁচ মোবাইল ফোন অপারেটর সময় বাড়ানোর আবেদন করলে তা বিবেচনা করা হবে বলে জানায় বিটিআরসি। তার পরিপ্রেক্ষিতে তিন মাস সময় চেয়ে চিঠি দেয় সব অপারেটরা। কিন্তু বিটিআরসি সর্বোচ্চ এক মাস সময় বাড়াতে রাজি হয়েছে। আগের সিদ্ধান্ত অনুসারে ১৫ আগষ্ট থেকে তা বাড়িয়ে ১৫ সেপ্টেম্বর করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার কমিশন বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে আগামী বৃহস্পতিবার পাঁচ অপারেটরকে চিঠি দিয়ে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) জিয়া আহমেদ।
জিয়া আহমেদ বলেন, নানা সমস্যার কথা বলে অপারেটররা এ বিষয়ে তিন মাস সময় চায়। কিন্তু বিটিআরসির কমিশন মনে করে, এটা বাস্তবায়নের জন্য কোনোভাবেই তিন মাস সময় লাগতে পারে না। তাই তাদের ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, টেলিটক ইতিমধ্যে দশ সেকেন্ডের পালস কার্যকর করে ফেলেছে। তাদের যেহেতু কোনো সমস্যা হচ্ছে না তাহলে অন্যদের হবে কেন? এক সেকেন্ড কথা বলার পর মানুষের পুরো মিনিটের টাকা কেটে নেবে তা হবে না।
দশ সেকেন্ডের পালস কার্যকর হলে সরকারের আয় কমে যাওয়ার কথা বলেছে অপারেটররা। তবে বিটিআরসি বলছে, এতে সরকারের আয় কমার চেয়ে বরং আরো বাড়তে পারে। তবে দশ সেকেন্ডের পালস মেনে নেওয়ার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি কোনো অপারেটর। তারা কেবল বলছেন, বিটিআরসি’র সিদ্ধান্ত না মেনে কোন উপায় তাদের ছিল না।
এর আগে ২ আগষ্ট এক চিঠিতে সব অপারেটরকে ১৫ আগষ্টের মধ্যে ১০ সেকেন্ডের পালস চালুর নির্দেশ দেয় বিটিআরসি। তবে এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিটিআরসি’র সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকও করেছে অপারেটররা। সেখানে দশ সেকেন্ড পালসের বিকল্প প্যাকেজের প্রস্তাবও দেয় তারা। যা মেনে নেয়নি বিটিআরসি।
পাশপাশি, তারা এনবিআর-কেও একটি চিঠি লিখেছিল। সেই চিঠিতে বলা হয়েছিল, সরকারের আয় কমে যাবে, এবং এনবিআর যেন সেটা সমর্থন না করে। কিন্তু এনবিআর সেই চিঠিতে কোনও ইতিবাচক উৎসাহ দেখায়নি।
No comments:
Post a Comment